
ভোরের বেলা পূব গগনে রাঙা দিদি হাসে,
শিশির ভায়া হীর হয়ে ঝরে ঘাসে-ঘাসে,
কিচির মিচির পাখির ডাকে ঘুম ভাঙানি গান,
কুলু কুলু বইছে নদী খুশির কলতান।
রঙ-বাহারী ফুলগুলি সব ফুটছে শাখে-শাখে,
সূর্যি মামা রোদ দিয়ে যায় তারই ফাঁকে ফাঁকে।
পুকুর-ঘাটে মাছগুলি সব ভাসছে ঝাঁকে ঝাঁকে,
বৌদি মনি জল আনতে যাচ্ছে কলসী কাঁখে।
দইওয়ালা, দই নিয়ে যাচ্ছে হেঁকে হেঁকে,
রাঙা-দাদা স্নান করতে যাচ্ছে তেল মেখে।
রৌদ্র ছায়ায় খেলা চলছে, থেকে থেকে
তুলসী তলায় শুয়ে বেড়ালটি, লেজটি বেঁকে বেঁকে।
দিদিমণি বালতি ভরে, দিচ্ছে গাছে জল,
চুপড়ি ভরে আনছে ঘরে, সোনালী-ফসল।
সুদেষ্ণা অঙ্ক করতে এল, দিদিমণির ঘরে,
খেয়ে-দেয়ে দিদিমণি শুতে গেল, তারে কোল করে।
“সকল সকাল ঘুমিয়ে পড়বে, উঠবে ভোরে-ভোরে,
কেউ যেন না যাও গো ঝরে, জীবনের এই ভোরে।”
শিশির ভায়া হীর হয়ে ঝরে ঘাসে-ঘাসে,
কিচির মিচির পাখির ডাকে ঘুম ভাঙানি গান,
কুলু কুলু বইছে নদী খুশির কলতান।
রঙ-বাহারী ফুলগুলি সব ফুটছে শাখে-শাখে,
সূর্যি মামা রোদ দিয়ে যায় তারই ফাঁকে ফাঁকে।
পুকুর-ঘাটে মাছগুলি সব ভাসছে ঝাঁকে ঝাঁকে,
বৌদি মনি জল আনতে যাচ্ছে কলসী কাঁখে।
দইওয়ালা, দই নিয়ে যাচ্ছে হেঁকে হেঁকে,
রাঙা-দাদা স্নান করতে যাচ্ছে তেল মেখে।
রৌদ্র ছায়ায় খেলা চলছে, থেকে থেকে
তুলসী তলায় শুয়ে বেড়ালটি, লেজটি বেঁকে বেঁকে।
দিদিমণি বালতি ভরে, দিচ্ছে গাছে জল,
চুপড়ি ভরে আনছে ঘরে, সোনালী-ফসল।
সুদেষ্ণা অঙ্ক করতে এল, দিদিমণির ঘরে,
খেয়ে-দেয়ে দিদিমণি শুতে গেল, তারে কোল করে।
“সকল সকাল ঘুমিয়ে পড়বে, উঠবে ভোরে-ভোরে,
কেউ যেন না যাও গো ঝরে, জীবনের এই ভোরে।”
25